মোঃ হাবিবুৃল বাশার সুমন রিপোর্টার
রাজধানী ঢাকা আশুলিয়ার বুড়ির বাজারে।পরকীয়ায় লিপ্ত হয়ে ঘর ছাড়লেন দুই সন্তানের জননী মোর্শেদা আক্তার।দিনাজপুর জেলার পিরোজপুর এর কন্যা মোর্শেদা স্বামী ইয়াছিন আলী একই জেলার মানুষ। বিবাহিত জীবনে দুই সন্তানের জনক,পেশায় রেস্টুরেন্ট চাকুরী।স্ত্রী মোর্শেদা আক্তার সংসারকে আগলে ধরে,সংসারের সচ্ছলতা ফিরিয়ে আনতে চাকুরী করেন গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি তে। পরকীয়া প্রেমিক প্রতারক আজমল পেশায় সিকিউরিটি গার্ড।বাইপাইল সংলগ্ন বসুন্ধরা।তার চরিত্রের বৈশিষ্ট্য,সে দুশ্চরিত্র প্রতারক একাধিক বিবাহ বহু নারীর সাথে অনৈতিক কর্মকান্ডে লিপ্ত।তিনি প্রকাশ্য মাদকে আসক্ত।সে দুশ্চরিত্র ও মাদকে আসক্তের কারনে।তার তৃতীয় স্ত্রী জ্বালা যন্ত্রনা সইতে না পেরে সংসার ত্যাগ করে চলে যায়। কৌশলে ইয়াছিন মোর্শেদা দম্পতির সংসারে ঢুকে।মোর্শেদার সাথে পরকীয়ায় জড়িয়ে তাদের গস্থিত টাকা স্বর্ণালংকার সহ হাতিয়ে নিয়েছেন বহু মুল্যবান সম্পদ।গত মাসের ২১ শে মে মোর্শেদা কে দিয়ে স্বামী ইয়াছিন কে তালাক নামা পাঠিয়েছে।যে তালাক পেপার্সে স্বাক্ষীর স্বাক্ষর করেছেন প্রতারক ভন্ড প্রেমিক আজমল।শনিবার ০৪ ই মে ২০২৪ বেলা দশটায়।নিরুপায় স্বামী নামক কলুর বলদ ইয়াছিন। আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বরাবর স্ত্রী মোর্শেদা কে(১) এবং পরকীয়া ভন্ড প্রেমিক আজমল কে (২)নং অভিযুক্ত করে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।অসহায় ইয়াছিন উক্ত ঘটনার বিষয়ে সাংবাদিকদের জানান।আজ আমার স্ত্রী পরকীয়ায় জড়ীয়ে আমাকে তালাক দিয়ে আমার বাসা থেকে আমাকে তাড়িয়ে দিয়েছে,আমি নিরুপায় কথা বললে প্রতারক আজমলকে দিয়ে জীবন নাশের হুমকি দিচ্ছে।সংসারের সকল সরঞ্জাম আসবাবপত্র সবকিছু সে নিয়ে পরকীয়া প্রেমিকের সাথে বিবাহ ছাড়াই সংসার পেতে বসছে। আমি বিচার চাই,এই সমাজে নারীদের অধিকার বেশি থাকায়,সে যা খুৃশি তাই করছে।তার পরকীয়া প্রেমিক কে দিয়ে হুমকি দিচ্ছে। আমি এখন মানবেতর জীবন যাপন করছি।আমার স্ত্রী ও পাষান্ড আজমল যে কোনো মুহুর্তে আমাকে প্রানে মেরে ফেলতে পারে।আমার সাংসারিক বিষয়টি স্ত্রীর পরকীয়া ও প্রতারক আজমল এর বিষয়ে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী প্রশাসনে তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহন করবেন এই কামনা করি।