নিজস্ব প্রতিনিধি
নাটোর জেলার অন্তর্ভুক্ত লালপুর থানার ৮ নং দুড়দুড়িয়া ইউনিয়নের সাবেক ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি,ও ইউপি সদস্য তোফাজ্জল হোসেন তোফার বিরুদ্ধে মুখ খুলতে শুরু করেছেন এলাকাবাসী। এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায় ৮ নং দুড়দুড়িয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবার পর থেকে বেপোরয়া হয়ে উঠেছে তোফাজ্জল হোসেন তোফা তার নেতৃত্বেই চলে মরণ নেশা ইয়াবা ও ফেনসিডিলের কারবার তার নেতৃত্বে গড়ে উঠেছে বিশাল এক বাহিনী যে বাহিনী দিয়ে চলে তার রমরমা মাদক ব্যবসা ও জমি দখলের কাজ তার বাহিনীতে রয়েছেন নওপাড়া গ্রামের আব্দুল আজিজের ছেলে সজল মিয়া, একই গ্রামের জামাল উদ্দিনের ছেলে রেজাউল করিম, ছইমুদ্দিন ঠাকুরের ছেলে উজ্জল, সাইদুর রহমানের ছেলে সোহান আলী, জুয়েল সহ আরো অনেকে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন ইউপি সদস্য ও ৮ নং দুড়দুরিয়া, ইউনিয়নের সভাপতি হন, তোফাজ্জল হোসেন তোফার তার নিজ বাড়িতেই চলে রমরমা ইয়াবা ও ফেনসিডিলের ব্যবসা এবং রাতের আধারে,এলাকার যুব সমাজ নিয়ে চালাই,রমরমা ইয়াবা ও ফেনসিডিল সেবানের আসর ও আড্ডা। খোঁজ নিয়ে আরো জানা যায় ৮ নং দুড়দুড়িয়া ইউনিয়নের তার ইচ্ছামত চলে জমি দখলের কাজ গড়ে তুলেছেন কয়েকটি মাছের খামার, খামারের ভিতরে তোফাজ্জল হোসেন তোফার বিন্দু মরিমান জায়গা না থাকলেও জবরদখল করে গড়ে তুলেছেন বিশাল বড় মাছের প্রজেক্টের ভিতরে যাদের জমি রয়েছে নিম্ন রূপ তুলে ধরা হলো আমজাদ হোসেন, শামসুল হক, জব্বার আলী, ইউসুফ আলী , ইব্রাহিম খলিল, আহাম্মদ হোসেন, মৃত মকবুল হোসেন,মো,আকবর আলী,কাশেম বাতী, রহমত আলী সহ আরো অনেকের, প্রায় ২০ থেকে ৩০ বিঘা জমি জবর দখলে রেখেছেন এই আওয়ামী লীগ নেতা শুধু জমি দখলেই শেষ নয় এসব ফসলের জমিতে পুকুর খনন করে লক্ষ লক্ষ টাকার মাটি বিক্রয়ের অভিযোগও আছে তার বিরুদ্ধে ভয়ে মুখ খুলে কথা বলতে পারেন না জমির প্রকৃত মালিকরা, নওপাড়া পানসি পাড়া সহ অত্র ইউনিয়নে গড়ে তুলেছেন,ইমু হ্যাকের বিশাল চক্র প্রত্যেকটা ইমু হ্যাকারের কাছে থেকে পুলিশ প্রশাসনের নাম ভাঙ্গিয়ে ও ম্যানেজ করে দেবার কথা বলে , মাসে জনপ্রতি ৫০ হাজার থেকে শুরু করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন তোফাজ্জল হোসেন তোফা,কয়েকবার জেল খেটেছেন তার ছেলে ইমো হ্যাকের অপরাধে এবং গ্রেপ্তারও হয়েছিলেন তোফাজ্জল হোসেন তোফা তৎকালীন সময় আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকায় অদৃশ্য শক্তির বলে পার,পেয়ে যান এই আওয়ামী লীগ নেতা শুধু তাই নয় পুরা ইউনিয়ন জুড়ে রয়েছে তার বদনামের ছড়াছড়ি বিভিন্ন জনের কাছ থেকে জল মোটর বা গভীর নলকূপ সরকারিভাবে বাড়ী বাড়ী দেবার কথা বলে ৭ হাজার থেকে শুরু করে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে এই নেতার বিরুদ্ধে নিম্ন রূপ তুলে ধরা হলো কয়েকজনের নাম আবুল হোসেন পিতা রব্বেল প্রামানিক আব্দুস সালাম পিতা মৃত রব্বেল প্রামানিক সাজেদুল ইসলাম পিতা ইউনুস আলী সহ অত্র এলাকা জুড়ে শত শত মানুষেরএর কাছ থেকে প্রতারণা করেছেন এই আওয়ামী লীগ নেতা তোফাজ্জল হোসেন তোফা এবং অত্র ইউনিয়নে জমিজ,জমা সংক্রান্ত কোন ঝামেলা সম্মুখীন হলে মীমাংসা করে দেওয়ার কথা বলে পক্ষপাতিত্ব করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে এই ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে, ধারাবাহিক পর্ব (১) দ্বিতীয় পর্বে থাকবে সাবেক ইউপি মেম্বার মুনসুর আলীকে ৩০% কমিশন দিয়ে বিভিন্ন অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন বর্তমান ইউপি সদস্য তোফাজ্জল হোসেন তোফা।।